Uncategorized

Samosa: সিঙ্গারা তো খাচ্ছেন, তবে এই তেলেভাজার ইতিহাস জানেন? প্রথম কোথায় কবে বানানো হয়েছিল এটি?

ভেতরে আলুর পুর হোক কিংবা ফুলকপির, তেলেভাজা প্রেমী মানুষের কাছে সিঙ্গারা যেন অমৃত।

Advertisements

Samosa : সন্ধ্যা হলেই মন চায় একটু তেলেভাজা। আর ঠিক সেই মুহূর্তেই যদি পাতে পরে গরম গরম সিঙ্গারা (Samosa) তাহলে তো আর কথাই নেই, সঙ্গে এক কাপ চা আর একটু মুড়ি। ব্যাস তাহলেই সোনায় সোহাগা বাঙালির। তবে কেবলমাত্র বাঙালি বলাটা অবশ্য ভুল হবে, এমন অনেকেই আছেন যারা সন্ধ্যার টিফিনে গরম গরম সিঙ্গারা(Samosa) মুড়ি খেতে বেশ ভালোবাসেন। ভেতরে আলুর পুর হোক কিংবা ফুলকপির, তেলেভাজা প্রেমী মানুষের কাছে সবই যেন অমৃত।

লাল কাপড়ে কেন জড়ানো থাকে বিরিয়ানির হাঁড়ি? কারণ জানলে অবাক হবেন

Samosa

Advertisements

গ্রীষ্মকালে একটু কম বিক্রি হলেও শীতকালে কিন্তু রমরমিয়ে বিক্রি হয় সিঙ্গারা (Samosa)। তিনকোনা আকৃতির এই তেলে ভাজার ভেতরে থাকে আলু, মটর, ফুলকপির পুর। আবার মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায় মিষ্টি সিঙ্গারা। অর্থাৎ এই সিঙ্গারার ভেতরে পুর হিসেবে ব্যবহার করা হয় মিষ্টি। বর্তমানে এই তেলে ভাজাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পুর হিসেবে ব্যবহার করা হয় নারকেল। তবে ঝাল সিঙ্গারাই বেশি পছন্দ করেন তেলেভাজা প্রেমীরা।

History of Samosa

History of Samosa

Advertisements

কিন্তু ভারতীয়দের কাছে এটি লোভনীয় খাবার হলেও এর উৎপত্তি কিন্তু ভারতে নয়। অবিশ্বাস্য হলেও এটাই বাস্তব। এই খাবার প্রথমে তৈরি হয়েছিল ইরানে। আর সেখানেই এর নাম রাখা হয় ‘সমোসা’। এছাড়াও মিশর, লিবিয়া, এশিয়ায় এই তেলে ভাজা পরিচিত সানবুসাক এবং সানবুসাজ নামে। একটা সময় এই খাবার কেবলমাত্র রাজপরিবার এবং আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে উচ্চ শ্রেণীর মানুষদের জন্যই সংরক্ষিত করে রাখা হতো। বিশেষ অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হতো গরম গরম সিঙ্গারা। যদিও বর্তমানে গোটা দেশ জুড়েই সুখ্যাতি পেয়েছে আপনার আমার সকলের প্রিয় তেলেভাজা সিঙ্গারা।

এরকম আরও প্রতিবেদন পড়তে ফলো করতে পারেন আমাদের Facebook পেজটি

Related Articles