বিনোদন দুনিয়াভিডিও

Kar Kache Koi Moner Katha: দুর্ধর্ষ এপিসোড! পরাগ ও পলাশকে খেতে না দিয়ে জব্দ করলেন মধুবালা দেবী

টিআরপি তালিকাতেও নিজের স্থান পাকাপোক্ত করতে ধারাবাহিকে একের পর এক চমক আনছেন নির্মাতা।

Advertisements

Kar Kache Koi Moner Katha: জি বাংলার (Zee Bangla) পর্দায় সম্প্রচারিত হওয়া একটি নবাগত ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা (Kar kache Koi Moner Katha)’। ইতিমধ্যে দর্শকমহলে বেশ ভালো জায়গা করে নিয়েছে এই ধারাবাহিকটি। শুধু তাই নয় টিআরপি তালিকাতেও নিজের স্থান পাকাপোক্ত করতে ধারাবাহিকে একের পর এক চমক আনছেন নির্মাতা। ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট অনুযায়ী বর্তমানে শিমুলের পরম বন্ধু হয়ে উঠেছে তার শাশুড়ি মধুবালা দেবী। প্রতি পদক্ষেপে শিমুলের পাশে থাকছেন তিনি। পরাগ ও পলাশকে শুধরাতে তিনিও শিমুলের সঙ্গে হাল ধরেছেন। শিমু সব অত্যাচার সহ্য করেও নতুন ভাবে জীবন শুরু করেছে।

Kar kache koi moner katha zee Bangla

Advertisements

ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক টেলিকাস্ট হওয়া পর্বে দেখা গিয়েছে, শিমুলতার পাড়ায় বান্ধবীদের উদ্যোগে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হচ্ছে। এই পুজোর প্রেসিডেন্ট পদে রয়েছেন মধুবালা দেবী। পুজোর খরচ তুলতে প্রত্যেকেই ঠিক করে পাড়ায় চাঁদা তুলতে বেরোবে। সেই মতো চাঁদা তুলতেও বেরোয় শিমুল ও মধুবালা দেবী। কিন্তু তাদের এই আচরণ কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা পরাগ ও পলাশ। পলাশ পরাগকে বলে তাদের বাড়িতে তালা দিয়ে চাবি নিয়েই অফিসে চলে যেতে। পলাশের কথা শুনে পরাগ চাবি নিয়ে চলে যায় অফিসে। যার কারণে শিমুল মধুবালা দেবী ও পুতুল বাড়িতে ঢুকতে পারেনা। তারা বাড়ি এসে স্পষ্ট বুঝতে পারে এটা তাদের একটা প্ল্যান। কিন্তু বাড়ি ফিরে পলাশ ও পরাগ এমন ভান করে যেন কিছুই জানে না।

গল্পে নতুন টুইস্ট! ময়ূরীকে লগ্নভ্রষ্টা হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে জিষ্ণুর সঙ্গে বিয়ে দিল মেঘ, প্রকাশ্যে দুর্ধর্ষ পর্ব

Kar kache koi moner katha Latest Episode

ধারাবাহিকের শেষ পর্বে দেখা গিয়েছে মধুবালা দেবী ঠিক করেন তার দুই ছেলেকে সে খেতে দেবেনা। শুধু তিনজনের জন্যই রান্না করবে সে। এরপরই দেখা যায় শিমুল সকলের জন্য ভুনা খিচুড়ি বানাচ্ছে। সে তুতুলকেও পাঠিয়ে দেয়। রান্না করতে করতে গল্পে মেতে ওঠে মধুবালা দেবী, তুতুল ও শিমুল সকলেই। মধুবালা দেবী তুতুলকে বলে শিমুল তাকে আবার নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে। তুতুলও বলে শিমুল আসায় সেও মন খুলে একটু বাঁচতে শিখেছে। এইভাবে গল্পে মেতে ওঠে তারা। এর মাঝেই মধুবালা দেবী জানিয়ে দেন পলাশ যদি তার স্বভাব পরিবর্তন করতে না পারে তবে তার বিয়েতে কেউ থাকবে না। এরপর খেতে বসে তারা। কিন্তু এর মাঝেই পরাগ ও পলাশ এসে মধুবালা দেবী কে জিজ্ঞেস করে তাদেরকে কেন খেতে ডাকা হয়নি! মধুবালা দেবী বলেন তারা যে বাড়িতে আছে সেই কথা একদম ভুলে গিয়েছিলেন তিনি। পলাশ বলে ইচ্ছা করেই আজকে তাদের রান্না করা হয়নি। মধুবালা দেবীও পলাশকে বলে যেমন ভাবে সে তার দাদাকে চাবি নিয়ে চলে যেতে বলেছিল। এরপর কিছু বলতে পারেনা পলাশ। পড়া মধুবালা দেবীকে বলে সে তাদের টাকায় খায় তাই শিমুলের কথায় যেন না নাচে। মধুবালা দেবী জানিয়ে দেন মাকে খাওয়ানো তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে আর তারা শুধরে গেলে শিমুল ও মধুবালা দেবীও শুধরে যাবে। তবে কি এইবার পরাগ ও পলাশকে এইভাবে শায়েস্তা করবে মধুবালা দেবী! কোন দিকে মোড় নেবে ধারাবাহিকের গল্প! জানতে দেখতে হবে কার কাছে কই মনের কথা।

Advertisements

এরকম আরও প্রতিবেদন পড়তে ফলো করতে পারেন আমাদের  Google News পেজটি

Related Articles