Neem Phooler Madhu: বেশ হয়েছে! পর্ণাকে বিপদে ফেলতে গিয়ে উল্টে নিজেই সবার সামনে ফেঁসে গেল ঈশা, প্রকাশ্যে দুর্ধর্ষ পর্ব
যৌথ পরিবারের কাহিনীকে অবলম্বন করে আবর্তিত হচ্ছে ধারাবাহিকটি। বিগত কয়েকদিন বেশ জমে উঠেছে ধারাবাহিকটি।

Neem Phooler Madhu: বর্তমানে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিকের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে নিম ফুলের মধু। পর্ণার বুদ্ধি ও প্রতিবাদী চরিত্র প্রথম থেকেই মন কেড়েছে দর্শকদের। যৌথ পরিবারের কাহিনীকে অবলম্বন করে আবর্তিত হচ্ছে ধারাবাহিকটি। বিগত কয়েকদিন বেশ জমে উঠেছে ধারাবাহিকটি।
Neem Phooler Madhu
নিত্য দর্শকরা সকলেই জানেন চয়ন ভালোবেসে ফেলেছে পর্ণার বন্ধু রুচিরাকে। কিন্তু দও বাড়ির কেউই প্রেম ভালোবাসাকে মেনে নিতে পারেনা। এমনকি এই যুগের ছেলে হয়েও সৃজন তার বাড়ির চিন্তাধারাকেই সমর্থন করে। তাই সে পর্ণাকে বলে দিয়েছে রুচিরা যেন তাদের বাড়িতে না আসে এবং চয়নের সঙ্গে না মেশে। এদিকে পর্ণা চয়নকে তার মনের কথা জানাতে বলেছে রুচিরাকে। তাদের জন্য একটি রেস্টুরেন্টও পর্ণা বলেছে বুকিং করে দেবে। চয়ন ও পর্ণার সব কথা আড়াল থেকে শুনে নিয়েছে ঈশা। সে এইবার মৌমিতার সঙ্গে প্ল্যান করে ঠিক করেছে পর্ণাকে হাতেনাতে ধরে সকলের সামনে অপদস্থ করবে। সেই মতো প্ল্যান সাজিয়েছে ঈশা।
Neem Phooler Madhu New Episode
এইসবের মাঝে প্রকাশ্যে এসেছে ধারাবাহিকের আগামী পর্ব যেখানে দেখা যাবে, চয়ন রেস্টুরেন্টে পৌঁছানোর পর শাড়ি পরে তার দিকে এগিয়ে আসে রুচিরা। রুচিরাকে দেখে ঘাবড়ে গিয়ে উল্টোপাল্টা বকতে থাকে চয়ন। এরপরই মেনু কার্ড দেখতে গিয়ে রুচিরার গায়ে জল ফেলে দেয় চয়ন। এত কিছুর মাঝেও নিজের মনের কথা রুচিরাকে কিছুতেই জানাতে পারেনা সে। শেষমেশ পর্ণার বুদ্ধিতে রেস্টুরেন্টে থাকা গানের ব্যান্ডকে রুচিরার জন্য একটি গান ডেডিকেট করতে বলে আসে চলেন এবং জানিয়ে দেয় গানটি গাওয়ার সময় যেন তারা বলে দেয় এটি চয়ন রুচিরার জন্য এই গাইতে বলেছে। ব্যান্ডের লোক গান ধরলেই চয়ণের দিকে হাত বাড়িয়ে নাচতে শুরু করে তারা।
এদিকে পর্ণা, বর্ষা ও পিগলু রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পায় ঈশা সপরিবারে হাজির হয়েছে সেই রেস্টুরেন্টে। চয়ন ও রুচিরাকে বাঁচাতে কিছুক্ষণের মধ্যেই রেস্টুরেন্টে থাকা সকলের মুখে একটি করে মুখোশ পরিয়ে দেয় পর্ণা। যার কারণে রেস্টুরেন্টে ঢুকে কাউকে চিনতে পারেনা মৌমিতা ও ঈশা। এরপর মৌমিতা আন্দাজে চয়ন ভেবে অন্য একজনের মুখোশ খুলে দিলে তার বউ চর মারে মৌমিতাকে। এমনকি তাদের সঙ্গে হাতাহাতি লাগে অয়নের। পরিস্থিতি সামাল দিতে পর্ণা ও বর্ষা বাইরে থেকে মুখোশ খুলে ঢোকে এবং সব কিছু স্বাভাবিক করে। ঈশা সেখান থেকে না খেয়ে বেরিয়ে যেতে চাইলে জেঠু বলে কব্জি ডুবিয়ে সে খাবে আজ। পর্ণাকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে যায় ঈশা। তবে কি এইবার পর্ণাকে মাত দিতে এবং চয়ন ও রুচিরাকে ধরিয়ে দিতে অন্য কোনো ফন্দি আটবে ঈশা? কোন দিকে মোড় নেবে গল্প জানতে চোখ রাখতে হবে জি বাংলার পর্দায়।
এরকম আরও প্রতিবেদন পড়তে ফলো করতে পারেন আমাদের Google News পেজটি